আন্তর্জাতিক ডেস্ক : মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট নির্বাচনের ভোটে কোনও ধরনের কারচুপি হয়নি বলে মন্তব্য করে চাকরি গেল শীর্ষ এক নির্বাচনী কর্মকর্তার।
নির্বাচনে হারলেও মেয়াদ পূর্ণ হতে এখনও দু’মাস দেরি ডোনাল্ড ট্রাম্পের। আর প্রেসিডেন্ট পদে বিজয়ী জো বাইডেন শপথ নেবেন আগামী ২০ জানুয়ারি। বিদায়ী প্রেসিডেন্ট তাঁর কার্যকালের শেষ দু মাস ইচ্ছে মতো নির্দেশ দিচ্ছেন বলে অভিযোগ উঠছে।
তবে ট্রাম্প জানিয়েছেন, নির্বাচনের বিশ্বাসযোগ্যতা নিয়ে ‘অত্যন্ত ভুল’ মন্তব্য করার জন্য তিনি সাইবার সিকিউরিটি এবং ইনফ্রাস্ট্রাকচার সিকিউরিটি এজেন্সি (সিসা) প্রধান ক্রিস ক্রেবসকে বরখাস্ত করেছেন।
বিবিসি, রয়টার্স ও আলজাজিরা জানাচ্ছে, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনে হারলেও পরাজয় মেনে নিতে চাইছেন না রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ট্রাম্প। তথ্যপ্রমাণ ছাড়াই নির্বাচনে ব্যাপক কারচুপির অভিযোগ তুলেছেন বিদায়ী প্রেসিডেন্ট। এই নির্বাচন দেশের গণতন্ত্রের ইতিহাসে ‘সবচেয়ে সুরক্ষিত’ ভোট বলে জানিয়েছেন মার্কিন নির্বাচনী কর্মকর্তারা।
জানা গিয়েছে, ক্রিস ক্রেবসকেক্রেবস সম্প্রতি রিপাবলিকানদের কাছে চক্ষুশূল হয়েছিলেন। অভিযোগ তিনি ট্রাম্পের বিরুদ্ধে লাগাতার গুজব ও বিভ্রান্তি ছড়িয়েছেন। বরখাস্ত হওয়ার পরেই ক্রেবস টুইটে ট্রাম্পের অভিযোগ খণ্ডন করেছেন। তিনি লিখেছেন, নির্বাচন পদ্ধতি জালিয়াতির যে অভিযোগ তোলা হয়েছে, তা মানতে চাইছেন না নির্বাচন কর্মকর্তারা।
বাংলার বিবেক ডট কম – ১৮ নভেম্বর, ২০২০
Leave a Reply