1. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  2. md.masudrana2008@gmail.com : admi2017 :
  3. info.motaharulhasan@gmail.com : motaharul :
  4. email@email.em : wpadminne :

যে পাঁচ কারণে নিয়মিত ওটস খাবেন

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১ মে, ২০২২
  • ৪৩৩ বার

অনলাইন ডেস্ক : হরেক রকম খাদ্যগুণের জন্য বর্তমানে বাংলাদেশে ক্রমেই বাড়ছে ওটস খাওয়ার চল। একাধিক গুরুত্বপূর্ণ ভিটামিন, খনিজ দ্রব্য ও অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট সমৃদ্ধ ওটস যেমন সহায়তা করে পুষ্টিতে তেমনই দূরে রাখে বেশ কিছু গুরুতর রোগ। দেখে নিন কী কী উপকার মিলতে পারে নিয়মিত ওটস খেলে।

১. রক্তপ্রবাহের স্বাস্থ্য রক্ষায়: ওটস খেলে শরীরে খারাপ কোলেস্টেরলের পরিমাণ হ্রাস পায়, ফলে কমে অ্যাথেরোস্ক্লেরোসিস রোগের ঝুঁকি। পাশাপাশি ওটসে থাকে অ্যাভেনানথ্রামাইড নামক এক প্রকার অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট। এই অ্যান্টি-অক্সিড্যান্ট প্রদাহ কমাতে সহায়তা করে।

২. কোষ্ঠকাঠিন্য কমাতে: ওটসের খোলাতে থাকে প্রচুর পরিমাণ ফাইবার। বিশেষত ওটসে থাকা বিটা-গ্লুকান নামক এক প্রকার ফাইবার পেটের স্বাস্থ্য রক্ষায় বেশ উপযোগী বলেই মত বিশেষজ্ঞদের। ফাইবারসমৃদ্ধ খাদ্য কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যা কমাতে সহায়তা করে।
৩. ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রণে: ডায়াবেটিসে ভোগা রোগীরা কী খাবেন আর কী খাবেন না তা নিয়ে সর্বদাই চিন্তিত থাকেন। ডায়বেটিস রোগীদের জন্য একটি ভাল বিকল্প হতে পারে ওটস। পাশাপাশি ওটসের ফাইবার বিপাক প্রক্রিয়ার গতিকে কমিয়ে দিতে পারে। ফলে রক্তে শর্করার পরিমাণ আচমকা বৃদ্ধি পাওয়ার ঝুঁকি কমে।

৪. ওজন কমাতে: ওটসে স্নেহ পদার্থের পরিমাণ বেশ কম। পাশাপাশি যেহেতু ওটস দীর্ঘ সময় পেটে থাকে, তাই খাওয়া-দাওয়া নিয়ন্ত্রণ করতে সহায়তা করে ওটস। ফলে যারা ওজন কমাতে চাইছেন তাদের জন্য ওট বেশ উপযোগী।

৫. স্ট্রোকের আশঙ্কা কমাতে: বিশেষজ্ঞদের মতে ওটস ফাইবারে থাকে এমন কিছু উপাদান যা রক্তনালীর পুনর্গঠনে সহায়তা করে। ফলে ক্ষতিগ্রস্ত রক্তনালীগুলো পুনরায় স্বাভাবিক হয়ে ওঠে। এতে হ্রাস পেতে পারে স্ট্রোকের আশঙ্কা।

তবে মনে রাখবেন সবার শরীর সমান নয়। তাই যেকোনও খাবার বা পথ্য নিয়মিত খাওয়ার আগে একবার বিশেষজ্ঞের পরামর্শ নেওয়াই ভাল।

বাংলার বিবেক /এম এস

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 BanglarBibek
Customized BY NewsTheme