1. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  2. md.masudrana2008@gmail.com : admi2017 :
  3. info.motaharulhasan@gmail.com : motaharul :
  4. email@email.em : wpadminne :

১৬ বছর সংসারের পর জানলেন সম্প্রতি পিতৃত্ব পরীক্ষায় তিন কন্যা সন্তানের কারও বাবা নন তিনি

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১০ জুন, ২০২২
  • ১২৯ বার
১৬ বছর সংসারের পর জানলেন সম্প্রতি পিতৃত্ব পরীক্ষায় তিন কন্যা সন্তানের কারও বাবা নন তিনি
১৬ বছর সংসারের পর জানলেন সম্প্রতি পিতৃত্ব পরীক্ষায় তিন কন্যা সন্তানের কারও বাবা নন তিনি

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: ১৬ বছরের সংসারের ইতি টেনে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ করতে যাচ্ছেন ৪৫ বছরের এক চীনা নাগরিক। সম্প্রতি পিতৃত্ব পরীক্ষায় জানতে পারেন তার তিন কন্যা সন্তানের কারও বাবা নন তিনি। এ খবর জানাজানি হওয়ার পর থেকে স্ত্রী পলাতক রয়েছেন।

স্থানীয় সময় বুধবার (৮ জুন) চায়নার জিয়াংজি রেডিও এবং টিভি চ্যানেলে তিনি এক সাক্ষাৎকারে জানান, চলতি বছরের শুরু থেকে স্বামী চেনের ফোন রিসিভ না করে এড়িয়ে যেতেন স্ত্রী। এর কিছুদিন পর স্ত্রী ইউ প্রায়শ তার স্বামীকে বলতেন সে তার এলাকার বাইরে গিয়ে কাজ করতে ইচ্ছুক। কিন্তু স্বামী চেন কিছুতেই রাজি হতেন না। একটা সময় তিনি ইউয়ের বিষয়ে মনের ভেতর সন্দেহের জাল বোনে।

পরে একদিন স্ত্রী ইউয়ের ফোনের জিপিএস ট্র্যাকিং করেন এবং পহেলা মার্চ তার স্ত্রীকে চীনের পূর্বাঞ্চলের একটি হোটেলে অবস্থান করছেন বলে শনাক্ত করেন। পরদিন সকালে চেন তার স্ত্রীকে হোটেল থেকে এক ব্যক্তির সঙ্গে চেক আউট করতে দেখেন। ওই ব্যক্তির সঙ্গে ইউয়ের সম্পর্ক রয়েছে বলেও নিশ্চিত হন চেন। এরপর স্ত্রী তা স্বীকার করলে চেন প্রাথমিকভাবে ইউকে ক্ষমা করে দেন।

হঠাৎ একদিন চেন সিদ্ধান্ত নিল তাদের সন্তানদের পিতৃত্ব পরীক্ষা করার। এরপর তিনি তার তিন সন্তানকে নিয়ে মেডিকেল সেন্টারে যান এবং রেজাল্ট হাতে আসার পর বের হয় তাদের তিন কন্যা সন্তান অন্য পুরুষের মাধ্যমে জন্মগ্রহণ করেছে। এ তিন সন্তানের বাবা তিনি নন। এ ঘটনা প্রকাশ্যে আসার পর অন্যত্র পালিয়ে যান তার স্ত্রী।

রই মধ্যে স্ত্রীর সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদ করতে তালাকনামা প্রস্তুত করেছেন চেন। চেনের অভিযোগ, বিয়ের পর থেকে স্ত্রী তার সঙ্গে প্রতারণা করেছেন এবং তাদের সংসারে তিন কন্যা সন্তান হলেও তার স্ত্রী অন্য পুরুষের মাধ্যমে গর্ভধারণ করেছিলেন।

এদিকে, জীবিকার তাগিদে চেন স্ত্রীর আর তিন সন্তান থেকে দূরে অন্য আরেকটি শহরে কাজের সুবাদে বসবাস করতেন। সপ্তাহব্যাপী আসা যাওয়ার মধ্যেও থাকতেন তিনি। তাদের ভালোবাসারও কমতি ছিল না বলে জানান তিনি।

বাংলার বিবেক/এমআরটি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 BanglarBibek
Customized BY NewsTheme