1. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  2. md.masudrana2008@gmail.com : admi2017 :
  3. info.motaharulhasan@gmail.com : motaharul :
  4. email@email.em : wpadminne :

চাকরি দেওয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা, সর্বস্বান্ত একাধিক পরিবার

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই, ২০২২
  • ১২০ বার
চাকরি দেওয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা, সর্বস্বান্ত একাধিক পরিবার
চাকরি দেওয়ার নামে লক্ষ লক্ষ টাকা প্রতারণা, সর্বস্বান্ত একাধিক পরিবার

আন্তর্জাতিক ডেস্ক: খাদ্য দফতরে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে লক্ষাধিক টাকা আত্মসাৎ করার অভিযোগ উঠেছে হাবড়ায়। অভিযোগকারী মহিলার পরিবার সূত্রে জানা গেছে, রাজ্যের খাদ্য দফতরে এসআই পদে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে ওই ডিভোর্সি মহিলা ও তাঁর পরিবারের কাছ থেকে প্রায় কয়েক মাসে লক্ষাধিক টাকা আদায় করেন অমিত সাহা নামের এক ব্যক্তি কাছে। প্রথমে ২ লক্ষ টাকা এবং পরে আরও ৬ লক্ষ টাকা প্রতারক অমিত সাহার হাতে দেন ওই মহিলার বাবা।

পরিবারের দাবি, টাকা দেওয়ার পরে বেশ খানিকটা সময় কেটে গেলেও, চাকরি সংক্রান্ত কোনও আশার আলো দেখাতে পারেননি অমিত। তখনই সন্দেহ হলে পুলিশের দ্বারস্থ হন ওই পরিবার। ঘটনায় ২০২১ সালের নভেম্বর মাসে হাবড়া থানায় লিখিত অভিযোগও দায়ের করা হয়। হাবড়া থানা সূত্রে প্রতারিত পরিবার জানতে পারেন, শুধু তাঁরাই নন, ওই একই ব্যক্তির দ্বারা প্রতারিত হয়েছেন এলাকার আরও বেশ কয়েকজন চাকরিপ্রার্থী।

হাবড়া থানার পক্ষ থেকে অভিযুক্ত অমিতকে থানায় ডেকে মুচলেখা লিখিয়ে নেওয়া হয় বলেও জানা জানতে পারেন তাঁরা। সেখানে চার মাসের মধ্যে অমিত সাহাকে সমস্ত টাকা পরিশোধ করে দেওয়ার নির্দেশ দেওয়া হয়। এরপর থেকে এখনও অমিত সাহা কোনও টাকা ফেরত দেননি। এমনকী ফোনও ধরছে না বলে অভিযোগ প্রতারিত পরিবারের।

স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, অভিযুক্ত তৃণমূল কর্মী অমিত সাহা ওরফে ফেলার বাড়ি হাবড়ার বাণীপুর এলাকায়। বিষয়টি জানিয়ে স্থানীয় বিধায়ক তথা মন্ত্রী জ্যোতিপ্রিয় মল্লিকের সঙ্গে ওই পরিবার দেখা করলে তিনি অমিতকে চিনতে পারলেও, পুরো ঘটনার কথা জেনে রীতিমত অবাক হন বলে দাবি পরিবারের। কিন্তু, টাকা ফেরতের ব্যাপারে বা অভিযুক্তর শাস্তির বিষয়ে কোনও পদক্ষেপ নেননি।

প্রতারিত মহিলার বাবা গোপাল দাসের দাবি, মেয়ে শ্রেয়া বিবাহবিচ্ছিন্না। শ্রেয়াকে চাকরি পাইয়ে দেওয়ার নাম করে ওই টাকা নেয় অভিযুক্ত। গয়না বিক্রি করে চাকরি পাওয়ার জন্য টাকা দেওয়া হয়েছিল বলেও জানান তিনি। ব্যাঙ্ক অ্যাকাউন্টে গচ্ছিত সমস্ত টাকা প্রতারকের হাতে তুলে দিয়ে বর্তমানে দাস পরিবার সর্বস্বান্ত। বিষয়টি নিয়ে অভিযুক্ত অমিত সাহার সঙ্গে যোগাযোগ করা হলেও, তিনি কথা বলতে চাননি।

বাংলার বিবেক/এমআরটি

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 BanglarBibek
Customized BY NewsTheme