1. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  2. md.masudrana2008@gmail.com : admi2017 :
  3. info.motaharulhasan@gmail.com : motaharul :
  4. email@email.em : wpadminne :
শিরোনাম :
নগরীর মতিহারে বিল্ডিং নির্মান বন্ধের হুমকি! ভয়ে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দিলেন বিধবা নারী (ভিডিও) গোদাগাড়ীতে ১০লাখ টাকার হেরোইন-সহ ৩জন মাদক কারবারী গ্রেফতার নগরীর তালাইমারীতে গাঁজা কারকারী মল্লিক গ্রেফতার রাজশাহীতে প্রস্তাবিত বঙ্গবন্ধু রিভার সিটি নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রুয়েটকে স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রুপান্তর করতে হলে সকল ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা জরুরী চিপস্ খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে ৬ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণ চেষ্টা: আসামি নাইম গ্রেফতার এইচএসসি পরীক্ষা উপলক্ষ্যে আরএমপি’র নোটিশ জারি তানোরে ক্লুলেস হত্যা মামলার পলাতক আসামি ইকবাল গ্রেফতার কৃষিতে বির্পযয়ের আশঙ্কা তানোরে চোরাপথে আশা মানহীন সারে বাজার সয়লাব বাঘায় বাবুল হত্যা মামলায় চেয়ারম্যানসহ ৭ জনকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ
শিরোনাম :
নগরীর মতিহারে বিল্ডিং নির্মান বন্ধের হুমকি! ভয়ে ৫০ হাজার টাকা চাঁদা দিলেন বিধবা নারী (ভিডিও) গোদাগাড়ীতে ১০লাখ টাকার হেরোইন-সহ ৩জন মাদক কারবারী গ্রেফতার নগরীর তালাইমারীতে গাঁজা কারকারী মল্লিক গ্রেফতার রাজশাহীতে প্রস্তাবিত বঙ্গবন্ধু রিভার সিটি নিয়ে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত রুয়েটকে স্মার্ট বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে রুপান্তর করতে হলে সকল ক্ষেত্রে সুশাসন প্রতিষ্ঠা করা জরুরী চিপস্ খাওয়ানোর প্রলোভন দেখিয়ে ৬ বছরের নাবালিকাকে ধর্ষণ চেষ্টা: আসামি নাইম গ্রেফতার এইচএসসি পরীক্ষা উপলক্ষ্যে আরএমপি’র নোটিশ জারি তানোরে ক্লুলেস হত্যা মামলার পলাতক আসামি ইকবাল গ্রেফতার কৃষিতে বির্পযয়ের আশঙ্কা তানোরে চোরাপথে আশা মানহীন সারে বাজার সয়লাব বাঘায় বাবুল হত্যা মামলায় চেয়ারম্যানসহ ৭ জনকে রিমান্ড শেষে কারাগারে প্রেরণ

পুরো রাজশাহীতে চলছে পুকুর খননের প্রতিযোগিতা, বিলিন হচ্ছে ফসলি জমি!

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১৮ জানুয়ারী, ২০২১
  • ২৩৪ বার
পুরো রাজশাহীতে চলছে পুকুর খননের প্রতিযোগিতা, বিলিন হচ্ছে ফসলি জমি!
পুরো রাজশাহীতে চলছে পুকুর খননের প্রতিযোগিতা, বিলিন হচ্ছে ফসলি জমি!

রাজশাহী প্রতিনিধি : ‘জমির প্রকৃতি পরিবর্তন করা যাবে না’ তিন ফসলি জমি নষ্ট করে পুকুর বা প্রজেক্ট নয়। প্রধানমন্ত্রীর এমন নির্দেশনা থাকলেও স্থানীয় প্রশাসন, নেপথ্যে এমপি, চেয়ারম্যান, কাউন্সিলর, মেম্বার ও স্থানীয় নেতাদের ম্যানেজ করে চলছে হাজার হাজার বিঘা পুকুর খনন।

সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, রাজশাহী নগরীর উপকন্ঠ চন্দ্রিমা থানাধিন বালালগর গ্রামে ফসলি কৃষি জমিতে পুকুর খনন করছেন নবিবুর রহমান নবি। তিনি পারিলা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ সাধারন সম্পাদক। দলীয় প্রভাব দেখিয়ে গত অনুমানিক ৫ বছর ধরে একের পর এক পুকুর খনন করে আসছেন। আর এই পুকুর খননের মাটি যাচ্ছে ইটভাটায়। স্থানীয়রা বলছে সেই স্বাধিনতার পর থেকে ইটভাটায় গিলছে হাজার হাজার একর ফসলি জমি। জণসংখ্যা বৃদ্ধি পাচ্ছে ফসলি জমি নয়। তারপরও এক শ্রেণীর পুকুর ব্যবসায়ী ও অসাধু ইটভাটা মালিকেরা স্থানীয় প্রশাসন ও প্রভাবশালীদের “ম্যানেজ”করে পুকুর খনন করছেন বলে অভিযোগ উঠেছে।

ইটভাটার মালিক ও স্কেবেটর মালিক তাদের প্রয়োজনে মাটি কেটে নিয়ে ফসলি জমিকে পুকুরে পরিণত করতে দালালের মাধ্যমে লোভনীয় প্রস্তাব দিচ্ছেন। এতে জমির মালিকেরা পুকুর খনন করতে খরচের পরির্বতে অতিরিক্ত টাকা পাচ্ছেন, তাতে কৃষকেরা না বুঝেই তাদের ফসলি জমি তাদের হাতে তুলে দিচ্ছে। এতে কৃষকরা হারাচ্ছেন তাদের উর্বর ফসলি জমি, অন্যদিকে আঙুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছেন অসাধু এক শ্রেণির প্রভাবশালী পুকুর ও ইটভাটার ব্যবসায়ীগন।

নগরীর উপকন্ঠ বেলপুকুর থানাধিন মাহেন্দ্রা বাজার সংলগ্ন গ্রামে পুকুর খনন করছেন জলিল ও মোতালেব নামের দুই ভাই। গত প্রায় ৫দিন যাবত তারা প্রায় ২০ বিঘা আয়তনের এই পুকুর খনন কাজ চালালেও প্রশাসনের পক্ষ কোন ব্যবস্থা নেয়া হয়নি বলে দাবি স্থানীয়দের।

এছাড়াও নগরীর উপকন্ঠ কর্ণহার থানাধিন দারুসা পশ্চিম পাড়া বড় বিলে মিনারুল নামের এক ব্যক্তি পুকুর খনন করছেন। পুকুরের আয়তন প্রায় ১৫ বিঘা। তারপরও নির্বাক পুলিশ ও সংশ্লিষ্ট প্রশাসন।

অপরদিকে, রাজশাহী দুর্গাপুরে রাতদিন চলছে ফসলি জমিতে পুকুর খননের মহামারি। এখানে পুকুর খনন করছেন ম্যাজিস্ট্রেটও! দূর্গাপুর ৪নং ইউনিয়ন জুগির চোরা বিলে প্রায় ১০০ বিঘা আয়তনের ৩টি পুকুর খনন করছেন জনৈক ম্যাজিস্ট্রেট হুমায়ন। মুঠো ফোনে জানতে চাইলে তিনি বলেন, তিনটি পুকুর খনন করছি আমি। বড় হেডলাইন দিয়ে নিউজ করুন। তিনি আরও বলেন, ইনএনও আমার পাশে বসে আছে কোন সমস্যা নাই।

এ যেন দেখার কেউ নেই। যে দিকে চোখ পড়ছে সেদিকেই শুধু তিন ফসলি জমিতেই পুকুর খননের চিত্র। গত একমাস থেকে দুর্গাপুর উপজেলার পৌর এলাকা সহ উপজেলার ৭,টি ইউনিয়নে হাজার হাজার বিঘা ফসলি জমিতে চলছে পুকুর খনন।
কৃষকরা পুকুর খনন বন্ধের দাবীতে মানববন্ধনসহ বিভিন্ন দপ্তরে একাধিক অভিযোগ দিয়েও রক্ষা করতে পারছেন না তাদের আবাদি তিন ফসলি জমি।

অভিযোগ ওঠেছে উপজেলা প্রশাসনের দপ্তরের কিছু কতিপয় ব্যাক্তিদের ম্যানেজ করে প্রভাবশালী নেতা ও স্থানীয় সাংবাদিকদের ছত্র ছায়ায় এবং দুর্গাপুর থানা পুলিশের সহযোগিতায় চলছে এই সব পুকুর খনন।

আর এই পুকুর খননের মুল সিন্ডিকেটের মুল ভুমিকায় রয়েছেন ভেকু দালাল নারায়ণপুরের মহিদুল, নওপাড়ার শফিকুল ইসলাম, আলিপুরের ফিরোজ, কিশমত গনকৌড়ের হাফিজ, কয়ামজামপুরের জাহাঙ্গীর, নান্দিগ্রামের আমিন, ঝালুকার মান্নান ঢাকা থেকে আসা মোশারফ ও ঢাকা আমিন বাজার থেকে আসা ছলিম। তারা সন্ধ্যা হলেই থানায় বসে পুকুর খননের রেট নির্ধারণ করেন।

ওইসকল দালাল ও এক শ্রেণির স্বার্থান্বেষী মহল কাউকে তোয়াক্কা না করে জমির শ্রেণী বদল করে দিনরাত বিরতিহীন ভাবে চালিয়ে যাচ্ছে (এক্সোভেটর ভেকু) গাড়ী দিয়ে পুকুর খননের কাজ। আর অধিকাংশ পুকুর খননের মাটি যাচ্ছে স্থানীয় ইটভাটাসহ বিভিন্ন স্থানে। আর ওই সরবাহকৃত ট্রাক্টার গাড়ীতে করে মাটি বহনের কারনে সরকারের কোটি টাকা ব্যায়ে নির্মাণকৃত গ্রামীন পাকা সড়ক হয়ে পড়ছে কাচা সড়ক সৃষ্টি হচ্ছে বড়বড় খানা খন্দক। আর এতে করে দূর্ভোগে পড়ছে সকল প্রকার যানবহন ও পথচারি। অন্যদিকে আঙ্গুল ফুলে কলাগাছ হচ্ছেন পুকুর খননকারী সিন্ডিকেটের হোতারা।

অভিযোগ উঠেছে দুর্গাপুর থানা পুলিশ ১টি পুকুর থেকে পার বিঘাপতি মোটা অংকের টাকার বিনিময়ে একটি দালাল চক্রকে পুকুর খননের সুযোগ তৈরী করে দিচ্ছেন। এই পুকুর খননে এক্সোভেটর ভেকু দালালসহ দুর্গাপুরে অন্তত শতাধিক দালাল চক্র কাজ করছে। গত বছরে পুকুর খনন কাজে হাই কোর্ট থেকে নামে মাত্র রিটকপি নিয়ে যাচাই বাছাই ছাড়াই পুকুর খনন করলেও এবছরে কোন প্রকার রিটের প্রয়োজন হচ্ছে না। উপজেলার বাসির মাঝে এখন একটাই প্রশ্ন কেন পুকুর খনন বন্ধ হচ্ছে না।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে প্রায় ৪ শতাধিক স্থানে পাল্লা দিয়ে বড় বড় আয়তনের পুকুর ও দিঘি খনন কাজ চলছে। সরেজমিনে উপজেলার জয়নগর, নওপাড়া, কিসমত গণকৈড়, দেলুয়াবাড়ী, পানানগর, ঝালুকা ও মাড়িয়াসহ প্রায় সকল ইউনিয়ন এলাকার বিল গুলোতে গিয়ে এর সত্যতা পাওয়া যায়।

উপজেলার ওয়াজের মোড়ে পুকুর খনন করছেন আওয়ামীলীগ নেতা মোজাহার আলী ১৫ বিঘা, বাগমা বিলে আব্দুল হালিম ৩০ বিঘা, ঝলমরিয়া বিলে শহিদুল ইসলাম ১০ বিঘা, মাড়িয়া বিলে উজ্জাল ৮ বিঘা, মোস্তাক ৭ বিঘা,পানানগর বিলে মহিদুল ইসলাম ২৫ বিঘা, আংরার বিলে আওয়াল ৯০ বিঘা, নওপাড়া ও পালশার বিলে ইসলাম ৫০ বিঘা এছাড়াও দুর্গাপুর নারায়নপুর বাক্কার মেম্বার ২০ বিঘা, পাচুবাড়ী বিলে আলম ও বাক্কার ৩০ বিঘা, ইউসুফ আলী ও ভেকু দালাল মহিদুল ৭০ বিঘা, নামুদর খালি মুনছের ২০ বিঘা, আলীপুর বালিকা বিদ্যালয় সংলগ্ন বিলে সালাম কালামের ৪০ বিঘা, সারপুকরিয়া বিলে সাবেক কাউন্সিলন ওবায়দুল ৫০ বিঘা, চুলকানি বিলে উজ্জল ৪৫ বিঘা,আনুলিয়া বিলে শহিদুল ৪০ বিঘা। এছাড়াও ধরমপুর, তেবিলা, কয়মজমপুর, আলীপুরসহ বিভিন্ন স্থানে চলছে পুকুর খনন।

অভিযোগ পাওয়া গেছে পুকুর খনন করতে জমি লিজ না দিতে চাইলে জমির মালিকদেরকে বিভিন্ন ভাবে ভয়ভিতি প্রদান করে জোর করে জমি লিজ নেওয়া হচ্ছে। এছাড়াও জমি দিতে না চাইলেও জোর করে রাতারাতি কেটে ফেলা হচ্ছে তাদের জমি। উপজেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পুকুর খননের ফলে বিলিন হয়ে গেছে ৫ থেকে ৭ বছরে এই উপজেলায় প্রায় ৪ হাজার হেক্টর ফসলি জমি। তবে আগামিতে এভাবে যদি পুকুর খনন চলতে থাকে তা হলে এই উপজেলার আবাদী জমি হারিকেন দিয়েও খুঁজেও পাওয়া যাবে না বলে মনে করছেন কৃষি বিভাগ।

উপজেলার পাঁচুবাড়ি গ্রামের কৃষক কোবাদ আলী জানান, আমার জমি দিতে না চাইলেও স্থানীয় পুকুর খনন কারি আলিম জোর করে তার জমিতে পুকুর খনন করছে। ওই জমি ছাড়া আমার আর কোন জমি নেই। আমি তাদের কাছে নিরুপায় হয়ে পড়েছি।
কৃষক আমজাদ আলী জানান, এবছরে যে হারে পুকুর খনন হচ্ছে তাতে করে ওষুধ করারমত ফসলি মাঠ আর খুজে পাওয়া যাবে না। এছাড়াও তার পান বরজের সাথে প্রভাবশালী আব্দুল হালিম অপরিকল্পিত ভাবে পুকুর খনন করছেন। ওই পুকুর খননের ফলে আগামিতে তাদের পান বরজের ভেতরে পানি ঢুকে পড়বে।

আম্বিয়া বেগম নামের এক নারী বলেন, বাবারে সারাবছর আমার ফাকা মাঠে গরু-ছাগল চড়িয়ে লালন পালন করে কোন রকম সংসার চালাই, পুকুর হয়ে গেলে কোথায় গরু-ছাগল চরাবো। উপজেলার কয়েকজন সচেতন ব্যক্তিরা জানান, পুরো বাংলাদেশের মধ্যে সবচেয় বেশি পুকুর রয়েছে দুর্গাপুরে। বর্তমানে যে হারে পুকুর খননের কাজ চলছে তাতে করে আগামি বছরে আর কোন ফসলি জমি থাকবে না। এই উপজেলায় খাদ্য নিরাপত্তায় হুমকিতে পড়বে।

তারা আরো জানান, এক শ্রেণীর অসাধু ব্যবসায়ীরা চাষিদের ভুলভাল বুঝিয়ে অধিক মুনাফার প্রলোভন দেখিয়ে ৮ থেকে ১০ বছরের জন্য পুকুর খননের জন্য জমি লিজ গ্রহন করছেন। ফলে চাষিরা আগামি দিনে কথা না ভেবেই তারা তাদের জমি দিয়ে দিচ্ছেন মাছ কারবারীদের। চাষিদের সচেতন ও পুকুর খনান বন্ধ না করলে এই উপজেলার মানুষ এক সময় বড় ধরনরে বিপদগাামী হবেন। ভবিষ্যৎ খাদ্য নিরাপত্তার কথা ভেবে ফসলি জমি সুরক্ষায় সরকারকে জরুরি ভিত্তিতে পদক্ষেপ গ্রহণ করা দরকার বলে মনে করেন তারা।

উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মসিউর রহমান জানান, কৃষি জমি সুরক্ষায় আইন আছে। তবে শ্রেণী বদল করে পুকুর খননের কোন আইন নেই। তার পরেও কোন অনুমতি ছাড়াই দুর্গাপুরে শ্রেণী বদল করে পুকুর খনন করা হচ্ছে। পুকুর খনন বন্ধ করা অতিব জরুরী। তা না হলে অচিরেই এই উপজেলায় খাদ্য নিরাপত্তার হুমকিতে পড়বে।

এ বিষয়ে উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভুমি) শুভ দেবনাথ এর সাথে মোবাইল ফোনে যোগাযোগ করার চেষ্টা করা হলে তাকে ফোনে পাওয়া যায়নি।

এবিষয়ে রাজশাহী জেলা প্রশাসক মো. আব্দুল জলিল সাংবাদিকদের বলেন, ফসলি জমিতে হোক আর যে জমিই হোক পুকুর খনন কোন ধর্তব্য অপরাধ নয়। যার জমি সে পুকুর করবে না পিয়াজ চাষ করবে সেটা তার ব্যপার। তবে পুকুর খননের জন্য পাশ্ববর্তী কেউ যদি ক্ষতিগ্রস্থ হয়। আর সে যদি আমার বরাবর অভিযোগ করে, তাহলে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।

বাংলার বিবেক ডট কম -১৮ জানুয়ারী ২০২১

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 BanglarBibek
Customized BY NewsTheme