1. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  2. md.masudrana2008@gmail.com : admi2017 :
  3. info.motaharulhasan@gmail.com : motaharul :
  4. email@email.em : wpadminne :

প্রতিযোগিতায় ভালো অবস্থানে পোশাক খাত

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২২ ফেব্রুয়ারী, ২০২১
  • ২৬৬ বার

অনলাইন ডেস্ক : করোনার কারণে প্রতিকূলতার মধ্যে তৈরি পোশাক রপ্তানি ক্ষতিগ্রস্ত হলেও প্রধান দুই বাজারে প্রতিযোগী অনেক দেশের তুলনায় বাংলাদেশ ভালো করেছে। সরবরাহ চেইনে সংকট তৈরি হওয়ায় পোশাকের প্রধান ক্রেতা দেশগুলোর আমদানি সার্বিকভাবে অনেক কমেছে। তবে প্রধান দুই বাজার যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপীয় ইউনিয়নে যে হারে আমদানি কমেছে, তার চেয়ে কম হারে বাংলাদেশের রপ্তানি কমেছে।

প্রাপ্ত তথ্য অনুযায়ী, গত বছর ২৮ দেশের জোটগত প্রধান বাজার ইউরোপীয় ইউনিয়নে (ইইউ) পোশাক রপ্তানিতে দ্বিতীয় শীর্ষ অবস্থান ধরে রেখেছে বাংলাদেশ। আগের বছরের মতোই প্রথম অবস্থানে আছে চীন। তৃতীয় অবস্থানে রয়েছে ভিয়েতনাম। অন্যদিকে, একক রাষ্ট্র হিসেবে প্রধান বাজার যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক রপ্তানিতে আগের মতো শীর্ষ তিন দেশের অবস্থানেই আছে চীন, ভিয়েতনাম ও বাংলাদেশ।

যুক্তরাষ্ট্রের অফিস অব টেক্সটাইল অ্যান্ড অ্যাপারেলসের (অটেক্সা) তথ্য বলছে, সারা বিশ্ব থেকে গত বছর যুক্তরাষ্ট্রে পোশাক আমদানি কম হয়েছে ২৩ দশমিক ৪৬ শতাংশ। তবে যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কম হয়েছে ১২ শতাংশ। এ দুই বাজারের আমদানি এবং বাংলাদেশের রপ্তানির ব্যবধান মানে কিছু দেশের রপ্তানি বাংলাদেশের চেয়ে বেশি হারে কমেছে। দেশভিত্তিক তথ্যে দেখা যায়, যুক্তরাষ্ট্রে চীনের রপ্তানি কম হয়েছে ৪০ শতাংশ। ভারতের রপ্তানি কম হয়েছে ২৬ শতাংশ। মেক্সিকোর কমেছে ৩০ শতাংশ।

ইইউর তথ্য সরবরাহকারী সরকারি প্রতিষ্ঠান ইউরোস্ট্যাটের প্রকাশিত তথ্য অনুযায়ী, গেল বছর সারা বিশ্ব থেকে ইইউর পোশাক আমদানি কম হয়েছে ১৮ দশমিক ৩১ শতাংশ। বাংলাদেশের পোশাক রপ্তানি কমেছে ১৪ দশমিক ৮৬ শতাংশ। একই সময়ে ভারতের রপ্তানি কম হয়েছে ২২ দশমিক ৩৩ শতাংশ। কম্বোডিয়ার কমেছে ২৪ শতাংশ। মরক্কোর ২১ শতাংশ এবং ইন্দোনেশিয়ার প্রায় ১৯ শতাংশ কমেছে। অবশ্য চীন এবং ভিয়েতনাম ইইউতে পোশাক রপ্তানিতে বাংলাদেশের তুলনায় কিছুটা ভালো অবস্থানে আছে।

বিজিএমইএর সাবেক সহসভাপতি ও হান্নান গ্রুপের ব্যবস্থাপনা পরিচালক এবিএম সামসুদ্দিন সমকালকে বলেন, করোনার প্রথম ধাক্কায় যখন রপ্তানি আদেশ একে একে বাতিল এবং স্থগিত হতে শুরু করে, তখন প্রধানমন্ত্রী পোশাক খাতে প্রণোদনা দেন। মজুরি পরিশোধের দায়িত্ব এক রকম নিজের কাঁধে তুলে নেন। আর্থিক সহযোগিতা এবং সাহসী সিদ্ধান্তের ফলে শ্রমিকদের মজুরি এবং অন্যান্য উৎপাদন ব্যয় মেটাতে সমস্যায় পড়তে হয়নি উদ্যোক্তাদের। প্রতিযোগী অনেক দেশ এত সুবিধা পায়নি। ফলে প্রতিকূলতা কাটিয়ে উঠেছে বাংলাদেশ।

বাংলার বিবেক /এম এস

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 BanglarBibek
Customized BY NewsTheme