1. [email protected] : admi2017 :
  2. [email protected] : motaharul :
শিরোনাম :
অধিকৃত কাশ্মীর খালি করে দিন, সন্ত্রাসবাদ বন্ধ করুন, রাষ্ট্রপুঞ্জে পাকিস্তানকে কড়া জবাব ভারতের ইউক্রেন: রাষ্ট্রপুঞ্জের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ১০০ কোটি আবার কী, ১০০০ কোটির নীচে কিছু নয়, মাপকাঠি বেড়ে গেল সলমনের! পরিচালকের সঙ্গে চুপিসারে বিয়ে! দুই বিবাহিত নারী-পুরুষ লিভ ইন করতে পারেন, পরে বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে ধর্ষণের অভিযোগ চলবে না রাজশাহী মহানগরীতে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৮ রাবিতে হল ত্যাগের নির্দেশ মানছেন না ছাত্রলীগ নেত্রী ২১ খালের ১৬টিরই অস্তিত্ব নেই মহানগরীতে কমিশনার কাপ ফুটবল ভলিবল ও হ্যান্ডবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন রূপচাঁদার নামে বিক্রি হচ্ছে নিষিদ্ধ পিরানহা মাছ
শিরোনাম :
অধিকৃত কাশ্মীর খালি করে দিন, সন্ত্রাসবাদ বন্ধ করুন, রাষ্ট্রপুঞ্জে পাকিস্তানকে কড়া জবাব ভারতের ইউক্রেন: রাষ্ট্রপুঞ্জের ভূমিকা নিয়ে প্রশ্ন ১০০ কোটি আবার কী, ১০০০ কোটির নীচে কিছু নয়, মাপকাঠি বেড়ে গেল সলমনের! পরিচালকের সঙ্গে চুপিসারে বিয়ে! দুই বিবাহিত নারী-পুরুষ লিভ ইন করতে পারেন, পরে বিয়ের প্রতিশ্রুতিতে ধর্ষণের অভিযোগ চলবে না রাজশাহী মহানগরীতে বিভিন্ন অপরাধে গ্রেফতার ২৮ রাবিতে হল ত্যাগের নির্দেশ মানছেন না ছাত্রলীগ নেত্রী ২১ খালের ১৬টিরই অস্তিত্ব নেই মহানগরীতে কমিশনার কাপ ফুটবল ভলিবল ও হ্যান্ডবল টুর্নামেন্টের উদ্বোধন রূপচাঁদার নামে বিক্রি হচ্ছে নিষিদ্ধ পিরানহা মাছ

রাজশাহী মহিলা আলিম মাদরাসার সভাপতি মাদানীর বিরুদ্ধে অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৩ এপ্রিল, ২০২১
  • ১৪৯ বার

রাজশাহী  : রাজশাহী মহিলা আলিম মাদরাসার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি প্রফেসর আব্দুস সালাম আল মাদানীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ উঠেছে। তার স্ত্রী একই প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া আল মাদানীর পুত্রবধূ ও ভাতিজিও এই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির নামে ডোনেশন (উৎকোচ) নেওয়া পাঁচ লাখ টাকা প্রতিষ্ঠানের একাউণ্টে না রেখে স্ত্রীর ব্যক্তিগত একাউণ্টে জমা রেখেছেন। অথচ প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য শিক্ষক ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য কিছুই জানেন না। এমনকি এ সংক্রান্ত কোনো রেজুলেশনও হয়নি। দীর্ঘ প্রায় আট বছর ধরে মাদরাসাটিতে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ পদ শূন্য রয়েছে। কিন্তু শূন্য পদ পূরণে এতোদিনেও কোনো বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়নি। নেয়া হয়নি যথাযথ কোনো পদক্ষেপ।

এসব নানা অভিযোগ তুলে সম্প্রতি মো: আব্দুল্লাহ নামে এক ব্যক্তি প্রতিষ্ঠানটির সভাপতি আব্দুস সালাম আল মাদানীর বিরুদ্ধে স্থানীয় এমপি, জেলা প্রশাসক, দুদক, পুলিশ কমিশনারসহ বিভিন্ন দফতরে লিখিত অভিযোগ করেছেন।

এতে বলা হয়, রাজশাহী মহিলা আলিম মাদরাসার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি প্রফেসর আব্দুস সালাম আল মাদানীর বিরুদ্ধে বিভিন্ন অনিয়ম ও অর্থ আত্মসাতের অভিযোগ রয়েছে। তার স্ত্রী আয়েশা একই প্রতিষ্ঠানের ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ হিসেবে দীর্ঘ আট বছর ধরে দায়িত্ব পালন করছেন। এছাড়া আল মাদানীর পুত্রবধূ ও ভাতিজিও এই প্রতিষ্ঠানে কর্মরত রয়েছেন। প্রতিষ্ঠানটির নামে ডোনেশন (উৎকোচ) নেওয়া পাঁচ লাখ টাকা প্রতিষ্ঠানের একাউণ্টে না রেখে স্ত্রীর ব্যক্তিগত একাউণ্টে জমা রেখেছেন। অথচ প্রতিষ্ঠানের অন্যান্য শিক্ষক ও ব্যবস্থাপনা কমিটির সদস্য কিছুই জানেন না। এমনকি এ সংক্রান্ত কোনো রেজুলেশনও হয়নি।

অভিযোগে আরো উল্লেখ করা হয়, দীর্ঘ প্রায় আট বছর ধরে মাদরাসাটিতে অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ পদ শূন্য রয়েছে। কিন্তু শূন্য পদ পূরণে এতোদিনেও কোনো বিজ্ঞপ্তি দেওয়া হয়নি। নেয়া হয়নি যথাযথ কোনো পদক্ষেপ। অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর পদে এক ব্যক্তিকে নিয়োগ দেয়া হয়। পরে প্রতিশ্রুতি মোতাবেক তার কাছ থেকে নগদ পাঁচ লাখ টাকা ডোনেশন (উৎকোচ) নেন। এই টাকা প্রতিষ্ঠানের নামে না রেখে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ স্ত্রীর ব্যক্তিগত একাউণ্টে জমা রেখেছেন।

অভিযোগ রয়েছে, প্রতিষ্ঠানটিকে নিজের নিয়ন্ত্রণে রাখতেই অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নিয়োগে কোনো ব্যবস্থা নেয়া হয়নি। তাই নিজের স্ত্রীকে ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ দিয়েই কার্যক্রম চালাচ্ছেন। এ নিয়ে প্রতিষ্ঠানটির অন্যান্য শিক্ষক-কর্মচারীদের মধ্যে ক্ষোভ ও অসন্তোষ দেখা দিয়েছে।

জানতে চাইলে প্রতিষ্ঠানটির অফিস সহকারী কাম-কম্পিউটার অপারেটর মো: শাহাদাৎ হোসেন বলেন, মুঠোফোনে নয়, সরাসরি কথা বলবো।

রাজশাহী মহিলা আলিম মাদরাসার ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষ আয়েশার কোনো বক্তব্য পাওয়া যায়নি।

তবে এসব অভিযোগের বিষয়ে জানতে চাইলে রাজশাহী মহিলা আলিম মাদরাসার ব্যবস্থাপনা কমিটির সভাপতি প্রফেসর আব্দুস সালাম আল মাদানী বলেন, প্রতিষ্ঠানের স্বার্থেই ভারপ্রাপ্ত অধ্যক্ষের একাউণ্টে টাকা রাখা হয়েছে। নগদ পাঁচ লাখ টাকা ডোনেশন নেয়া হয়েছে স্বীকার করে তিনি বলেন, ব্যক্তিগত একাউণ্টে নয়, প্রতিষ্ঠানের একাউণ্টে রাখা হয়েছে। তবে এ সংক্রান্ত রেজুলেশন নেই কেন- এমন প্রশ্নের সঠিক জবাব এড়িয়ে যান তিনি। আরেক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, যোগ্য লোক না পাওয়ায় অধ্যক্ষ ও উপাধ্যক্ষ নিয়োগ করা হয়নি। তাহলে বিজ্ঞপ্তি কেন দেয়া হলো না এমন প্রশ্নের জবাবও এড়িয়ে যান তিনি।

বাংলার বিবেক /এম এস

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 BanglarBibek
Customized BY NewsTheme