1. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  2. md.masudrana2008@gmail.com : admi2017 :
  3. info.motaharulhasan@gmail.com : motaharul :
  4. email@email.em : wpadminne :

রাজশাহীতে এনজিও কর্মীদের অত্যাচার, জেলা প্রশাসকের দারস্ত হলেন ভুক্তভোগীরা

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৯ আগস্ট, ২০২১
  • ২৮৮ বার
রাজশাহীতে এনজিও কর্মীদের অত্যাচার, জেলা প্রশাসকের দারস্ত হলেন ভুক্তভোগীরা
রাজশাহীতে এনজিও কর্মীদের অত্যাচার, জেলা প্রশাসকের দারস্ত হলেন ভুক্তভোগীরা

স্টাফ রিপোর্টার: করোনা মহামারীতে দীর্ঘদিন ধরে চলা লকডাউনে কর্মহীন হয়ে পড়েছিলেন মানুষ। সঞ্চয়ের টাকা দিয়ে তারা নিজ নিজ সংসার চালিয়েছেন। এর মধ্যে দিনমুজুর আর খেটে খাওয়া মানুষদের ছিলো করুন অবস্থা।

তারা সরকারী প্রনোদনা আর রাসিক মেয়রের খাদ্য সহায়তা নিয়ে ছেলে মেয়েদের আহার যুগিয়েছেন। আর এই করোনা মহামারীতে কিস্তি না নেয়ার জন্য এনজিও গুলির উপর সরকারী নির্দেশ ছিলো।

নির্দেশনা অনুযায়ী এনজিও মাঠ কর্মীরা কিস্তি আদায় থেকে বিরত ছিলেন। এরই মধ্যে লকডাউন শষে হয়ছে। এনজওি’র মাঠর্কমীরা বাড়ি বাড়ি গ্রাহকদরে কাছে কস্তিি আদায়রে জন্য যাচ্ছনে। স্বাভাবকি নয়িমইে সাপ্তাহকি ও মাসকি কস্তিরি টাকা পরশিোধ করছনে গ্রাহকরা।

তবে সমস্যায় পড়ছেে নম্নি আয়রে মানুষ ও দনিমুজুরা। তারা কস্তিরি সর্ম্পূণ টাকা দতিে পারছনে না। এতে মাঠকর্মীরা গ্রাহকদরে সাথে হচৈৈ করা সহ দূব্যবহার করছনে।

এ নয়িে গতকাল বুধবার নগরীর চন্দ্রমিা থানা ও শাহমখদুম থানার গাংপাড়া এলাকার মোসাঃ ফিরোজা আক্তার ও মোসাঃ আফরোজা বেগম নামে দুই নারী রাজশাহী জলো প্রশাসকরে কাছে পৃথক পৃথক দু’টি লখিতি অভযিোগ দায়রে করছেনে।

অভযিোগে তারা উল্লখে করনে, পারিবারিক প্রয়োজনে প্রয়াস, ব্্র্যাক ও ডাম ফাউন্ডেশন থেকে ক্ষুদ্র ঋণ নিয়েছিলাম। নিয়মিত কিস্তিও দেই। কিন্তু গত করোনা মহামারীতে আমার স্বামী একবারেই বেকার হয়ে পড়েছিলেন। চক্ষু লজ্জার মাথা খেয়ে লাইনে দাঁড়িয়ে চাউল এনে ছেলে মেয়ের মুখে অন্ন দিয়েছি।

এখন লকডাউন শেষ হয়েছে। আমার স্বামীও কর্মস্থানে গেছে। আবারও স্বাভাবিক নিয়মে এনজিও মাঠকর্মীদের নিকট কিস্তি প্রদান করবো। কিন্তু তারা কোনভাবেই অল্প টাকা নতিে চাচ্ছেন না। বলছে ঘরের টিন খুলে নিয়ে যাবে। সকাল, দুপুর, বিকেল, রাত ইচ্ছা মতো বাড়িতে আসছে চিৎকার হৈচৈ করছে।

কোন ভাবেই তারা সমস্যার কথা শুনবে না। দিতেই হবে কিস্তির টাকা। এছাড়াও এই এলাকায় অধিকাংশই অসহায় নি¤œ আয়ের মানুষের বসবাস। ঘরে ঘরে কিস্তি। তাদের সাথেও একইরকম আচারন করছে টিএমএসএস ইসলামী ফাউন্ডেশান, পল্লী মঙ্গল কর্মসূচী, জিবিকা, মানবসেবা অভিযান, প্রয়াস, ঢাকা ড্রাম, গাক, ইউডিপিএস ফাউন্ডেশান, পদক্ষেপ, আরআরএফ, ব্যুরো বাংলাদেশ নামে এনজিও কর্মীরা।

ঘুম কেড়ে নিয়েছে ওই এলাকার দিশা, ইতি, পারভিন, বেদানা, ফিরোজা, সেলিনা, মিরাসহ একাধিক নারীর। তাদরে বক্তব্য অনুযায়ী তারা আগে যা কস্তিি প্রদান করতনে। এখন থকেে তার র্অধকে প্রদান করবনে। স্বচ্ছলতা ফরিে আসলে আগরে মতোই স্বাভাবকি নয়িমে তারা কস্তিরি টাকা পরশিোধ করবনে।

তাদরে দয়ো দরখাস্ত হাতে নয়িে রাজশাহী জলো প্রশাসক আবদুল জলিল বলনে, কস্তিরি টাকা আমি মওকুফ করতে পারনিা। তবে এনজওি’র প্রধানদরে চঠিি করে ডাকবনে এবং আগামী তনিমাস কস্তিরি র্অধকে টাকা নয়োর জন্য বলবনে। পরে জলো প্রশাসকরে আশ্বাস পয়েে খুশি হয়ে ফরিে যান তারা।

বাংলার বিবেক/  জি আর

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 BanglarBibek
Customized BY NewsTheme