1. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  2. md.masudrana2008@gmail.com : admi2017 :
  3. info.motaharulhasan@gmail.com : motaharul :
  4. email@email.em : wpadminne :

কেজিতে ৬০ টাকা বেড়েছে পোলাওয়ের চালের দাম

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১১ এপ্রিল, ২০২৩
  • ২২৫ বার
কেজিতে ৬০ টাকা বেড়েছে পোলাওয়ের চালের দাম
কেজিতে ৬০ টাকা বেড়েছে পোলাওয়ের চালের দাম

অর্থনীতি ডেস্ক: রোজার আগেই বেড়েছে প্রায় সব ধরনের মসলা ও নিত্যপণ্যের দাম। যদিও চালের বাজার স্থিতিশীল রয়েছে এখন পর্যন্ত। তবে পোলাও-বিরিয়ানির জন্য ব্যবহৃত সুগন্ধি চালের দাম বেড়েছে লাফিয়ে লাফিয়ে। গত এক বছরে কেজিতে বেড়েছে সর্বোচ্চ ৬০ টাকা পর্যন্ত। গত বছর ঈদে যে চালের কেজি ১১০-১১৫ টাকা ছিল, এবার সেই একই চাল কিনতে গুনতে হবে ১৬০-১৭০ টাকা।

জানা যায়, সুগন্ধি চালের সরবরাহে কোনো ঘাটতি না থাকলে কেন দাম বেড়েছে তার কোনো সদুত্তরও নেই ব্যবসায়ীদের কাছে। কেউ বলছেন, চাহিদা বেড়ে যাওয়ায় দামও বাড়ছে। আবার কেউ চাল বাজারে করপোরেট কোম্পানিগুলোর মূল্যবৃদ্ধিকে দায়ী করছেন।

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, প্রতিবারই ঈদের আগে সুগন্ধি চালের দাম বাড়ে, এবারও বেড়েছে। তবে এবছর রোজার আগেই এ চালের দাম ২০ থেকে ৩০ টাকা কেজিপ্রতি বাড়িয়ে দেয় প্যাকেটজাত প্রতিটি কোম্পানি। এই প্রভাবটাই পড়েছে খুচরা বাজারে।

রাজধানীর কারওয়ান বাজারের ব্যবসায়ী শামসুল আলম বলেন, গত দেড় মাস আগে একসঙ্গে সব কোম্পানি প্যাকেটজাত সুগন্ধি চালের দাম বাড়িয়ে দেয়। রোজার কিছু আগে হুট করে কেজিপ্রতি প্রায় ১০ থেকে ১৫ টাকা বেড়ে ১৫০ টাকায় এসে ঠেকেছে। কোনো কোনো কোম্পানি ১৭০ টাকায় বিক্রি করছে। এরপর থেকে খুচরা বাজারেও দাম বাড়ে।

বাজারে পোলাওয়ের চাল হিসেবে বিক্রি করা চিনিগুঁড়া খোলা চাল ১৫০ থেকে ১৫৫ টাকা কেজি দরে বিক্রি হচ্ছে। কালিজিরা বিক্রি হচ্ছে ১৪৫ থেকে ১৫৫ টাকায়। আর বিভিন্ন ব্র্যান্ডের মোড়কজাত পোলাওয়ের চালের কেজি এখন ব্র্যান্ডভেদে ১৬০ থেকে ১৮০ টাকা পর্যন্ত। কিছু দোকানি প্যাকেটের গায়ের দামের থেকে ৫ থেকে ১০ টাকা কমিয়ে বিক্রি করছেন।

খুচরা দোকানে খোলা বাসমতি চাল (বাংলা) বিক্রি হয়েছে ১২০ টাকায়। তবে মোড়কজাত ভারতীয় বাসমতি চালের কেজি ৩০০ থেকে ৪৬০ টাকা। পাকিস্তানি বাংলামতি চালের প্রতি কেজির প্যাকেট বিক্রি হচ্ছে ২৮০ থেকে ৫৫০ টাকায়।

কৃষি অধিদপ্তরের তথ্য বলছে, দেশে প্রায় ১০ লাখ টন সুগন্ধি চাল উৎপাদন হচ্ছে। সারাদেশের মধ্যে উত্তরাঞ্চল ও ময়মনসিংহে সবচেয়ে বেশি চাষ হচ্ছে সুগন্ধি ধানের। আর সবচেয়ে বেশি উৎপাদন হচ্ছে দিনাজপুরে। তবে সামগ্রিক ধান উৎপাদনের চিত্র কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের কাছে থাকলেও আলাদা করে সুগন্ধি ধানের আবাদের সবশেষ তথ্য নেই প্রতিষ্ঠানটির কাছে।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 BanglarBibek
Customized BY NewsTheme