1. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  2. md.masudrana2008@gmail.com : admi2017 :
  3. info.motaharulhasan@gmail.com : motaharul :
  4. email@email.em : wpadminne :

চল্লিশের পর রোজকার ডায়েটে কি ডিম রাখা স্বাস্থ্যকর?

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৬ মার্চ, ২০২৪
  • ৪১ বার
চল্লিশের পর রোজকার ডায়েটে কি ডিম রাখা স্বাস্থ্যকর?
চল্লিশের পর রোজকার ডায়েটে কি ডিম রাখা স্বাস্থ্যকর?

ফারহানা জেরিন: একটা বয়সের পর রোজ ডিম খাওয়া ঠিক হবে কি না, অনেকেই সেটা বুঝতে পারেন না। চল্লিশের পর রোজ ডিম খাওয়া ঠিক হবে কি না, তা নিয়ে একটা সংশয় তৈরি হয়। বয়স চল্লিশ পেরোলে কি ডিম খাওয়ায় রাশ টানা সত্যিই জরুরি?

ডিম পুষ্টিগুণে ভরপুর। প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করা থেকে ওজন নিয়ন্ত্রণে রাখা— ডিমের জুড়ি মেলা ভার। পুষ্টিবিদ এবং চিকিৎসক, উভয়েই নিয়মিত ডিম খাওয়ার কথা বলে থাকেন। শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি মেটানোর ভাল উপায় হল রোজ ডিম খাওয়া। ওজন কমানোর ডায়েটেও ডিম রাখা যায়। একটি সিদ্ধ ডিমে প্রোটিনের পরিমাণ ৬ গ্রামের একটু বেশি। পাশাপাশি, এতে থাকে ভিটামিন এ, ভিটামিন বি। কোলেস্টেরল থাকে প্রায় ২০০ মিলিগ্রাম মতো।

বয়স আট হোক বা আশি, শরীর ফিট রাখতে ডিম খাওয়া জরুরি বলে মনে করেন চিকিৎসকেরা। কিন্তু একটা বয়সের পর রোজ ডিম খাওয়া ঠিক হবে কি না, অনেকেই সেটা বুঝতে পারেন না। এই ভাবনা মাথায় আসে ৪০-এর পর থেকেই। চল্লিশের পর রোজ ডিম খাওয়া ঠিক হবে কি না, তা নিয়ে একটা সংশয় তৈরি হয়। বয়স ৪০ পেরোলে কি ডিম খাওয়ায় রাশ টানা জরুরি?

চিকিৎসকেরা জানাচ্ছেন, বয়স যত বাড়তে থাকে ততই পেশির ক্ষয় শুরু হয়। ডিম পেশির ক্ষয় আটকায়। ডিমে যে হেতু পর্যাপ্ত পরিমাণে প্রোটিন রয়েছে, সে কারণে শরীরে প্রোটিনের ঘাটতি পূরণ হয় ডিম খেলে। তা ছাড়া ডিম অত্যন্ত সহজপাচ্য। এতে লিউসিন নামক অ্যামিনো অ্যাসিড থাকে, যা পেশি গঠনে অত্যন্ত উপকারী। পাশাপাশি ডিমে থাকে ভিটামিন ডি ও ওমেগা-৩ ফ্যাটি অ্যাসিড। হৃদ্‌যন্ত্র ভাল রাখতে এবং স্মৃতিশক্তি ধরে রাখতেও নিয়ম করে ডিম খাওয়া জরুরি।

চল্লিশ পেরিয়ে গেলে কোলেস্টেরলের কথা ভেবে ডিম খাওয়া বন্ধ করে দেওয়ার সিদ্ধান্ত ভুল। সম্প্রতি গবেষকদের একাংশ বলছেন, সুস্থ মানুষের ক্ষেত্রে পরিমিত পরিমাণে ডিম খাওয়া খুব একটা বিপজ্জনক নয়। পঞ্চাশ পেরিয়ে গেলে সপ্তাহে তিনটি ডিম খাওয়া যেতে পারে। যাঁরা তবুও নিশ্চিন্ত হতে পারছেন না, তাঁরা ডিম খেতে পারেন, তবে কুসুম বাদ দিয়ে। তবে মনে রাখা দরকার, সকলের শরীর সমান নয়। কাজেই কোনও অসুস্থতার লক্ষণ থাকলে বা পুষ্টি সংক্রান্ত বিষয়ে কোনও দ্বিধা বোধ করলে চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ডিম খাওয়াই বিচক্ষণতার পরিচয়।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 BanglarBibek
Customized BY NewsTheme