1. admin@zzna.ru : admin@zzna.ru :
  2. md.masudrana2008@gmail.com : admi2017 :
  3. info.motaharulhasan@gmail.com : motaharul :
  4. email@email.em : wpadminne :

বিড়ি ও সিগারেটের ক্ষতিকারক প্রভাব

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২১ মার্চ, ২০২৪
  • ১৯ বার
বিড়ি ও সিগারেটের ক্ষতিকারক প্রভাব
বিড়ি ও সিগারেটের ক্ষতিকারক প্রভাব

ফারহানা জেরিন: অনেকে বিশ্বাস করেন যে বিড়ি ধূমপান করা আরও ক্ষতিকর, যেখানে অনেকে সিগারেটকে বিড়ির চেয়ে বেশি বিপজ্জনক বলে মনে করেন।এখন প্রশ্ন হচ্ছে,বিড়ি ও সিগারেটের মধ্যে কোন জিনিসটি স্বাস্থ্যের জন্য বেশি ক্ষতিকর?আমরা এই প্রশ্নের উত্তর পাই ডাঃ ভগবান মন্ত্রী,ডাঃ মন্ত্রী রেসপিরেটরি ক্লিনিক,নিউ দিল্লির পালমোনোলজিস্টের কাছ থেকে।

পালমোনোলজিস্ট ডাঃ ভগবান মন্ত্রী বলেন যে বিড়ি এবং সিগারেট ধূমপান স্বাস্থ্যের জন্য খুব ক্ষতিকারক।এই দুটি জিনিস থেকে নির্গত ধোঁয়া ফুসফুসকে খারাপভাবে প্রভাবিত করে।বিড়ি এবং সিগারেট উভয়েই নিকোটিন থাকে,যা মারাত্মক স্বাস্থ্য সমস্যার কারণ হতে পারে।

চিকিত্‍সকদের মতে,অনেক চিকিত্‍সা গণনায় একটি বিড়ি দুটি সিগারেটের মতোই মারাত্মক বলে মনে করা হয়।নিকোটিন ঘনত্ব,হাইড্রোকার্বন উপাদান এবং রাসায়নিকের ভিত্তিতে,এটি অনুমান করা যেতে পারে যে বিড়ি সিগারেটের চেয়ে বেশি বিপজ্জনক হতে পারে।এতে ব্যবহৃত পদার্থ সিগারেটের চেয়ে নিম্নমানের।

অতিরিক্ত বিড়ি ধূমপান করলে এতে উপস্থিত বিপজ্জনক উপাদান দ্রুত আমাদের ফুসফুসে জমে যায়।এই কারণে শ্বাসযন্ত্রের টিউবগুলি সঙ্কুচিত হয়।এই কারণে অনেকেই ক্যান্সারসহ প্রতিবন্ধকতামূলক রোগে আক্রান্ত হতে পারেন। তবে সিগারেট খাওয়ার ফলেও এই সমস্ত সমস্যা হতে পারে এবং ফুসফুসের ক্ষতি হতে পারে।

বিশেষজ্ঞরা বলছেন,দুটি বিষয়ের কোনোটিকেই উপকারী মনে করা ঠিক হবে না।অনেক গবেষণায় বিড়ি এবং সিগারেট দুটোই সমান ক্ষতিকর বলে বিবেচিত হয়েছে।দীর্ঘ সময় ধরে বিড়ি এবং সিগারেট ধূমপান শ্বাসযন্ত্রের টিউবগুলিকে সঙ্কুচিত করে এবং শ্লেষ্মা সমস্যা সৃষ্টি করে।তাই বিড়ি ও সিগারেট দুটোই ত্যাগ করা ভালো।

শুধু বিড়ি এবং সিগারেটই নয়,ধূমপানের সমস্ত জিনিসই আমাদের ফুসফুস এবং হৃদপিণ্ডের স্বাস্থ্যকে খারাপভাবে প্রভাবিত করে।সব ধরনের ধূমপানই স্বাস্থ্যের জন্য বিপজ্জনক। যে লোকেরা একটি জিনিসকে অন্যটির চেয়ে ভালো বিবেচনা করে ব্যবহার করেন তাদের অবিলম্বে সতর্ক হওয়া দরকার।

পালমোনোলজিস্টরা বলছেন,অনেক সময় তাদের কাছে এমন রোগীও আসেন,যারা বিড়ি-সিগারেট না খেয়েও এ ধরনের সমস্যায় ভোগেন।এর কারণ অতিরিক্ত বায়ু দূষণ।বিষাক্ত বাতাসে বসবাসের কারণে মানুষের ফুসফুস মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্ত হয় এবং শ্বাসকষ্টজনিত রোগের ঝুঁকি বেড়ে যায়।

খবরটি শেয়ার করুন..

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

এ ক্যাটাগরীর আরো সংবাদ
© All rights reserved © 2020 BanglarBibek
Customized BY NewsTheme